| ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮ | ৫:২৪ পূর্বাহ্ণ
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, বাংলাদেশ আজ আতঙ্কের রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, মানুষ কথা বলতে ভয় পায়। ভয়মুক্ত একটা দেশ গড়ে তোলার মাধ্যমে সবাইকে নিয়ে উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে স্থায়ী রূপ দিতে গণসংহতি আন্দোলন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। মঙ্গলবার সকাল ১১ জাতীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
তিনি জাতীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১২ আসনে নির্বাচনী প্রচারাভিযান শুরু করেন। এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। পরে বেলা বারোটায় নিউ ইস্কাটনের গলিতে গলিতে তার প্রচার কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আহমেদ কামাল, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন নান্নু, শিল্পী অরূপ রাহী, শিল্পী অমল আকাশ, গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, বাচ্চু ভূঁইয়া, মনির উদ্দীন পাপ্পুসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী ও উৎসাহী বাসিন্দা তার প্রচার মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। তাদের হাতে ছিল নির্বাচনী প্রতীক কোদালের ছবি, ফেস্টুন, প্লাকার্ড ও প্রচারপত্র।
গত শনিবার রাতে জোনায়েদ সাকির নির্বাচনী পোস্টার লাগাবার সময়ে কর্মীদের ওপর রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় রাতের বেলা সরকারি দলের পরিচয়ে সংঘবদ্ধ কিছু যুবক হামলা করে। তাদের হামলায় প্রচারকর্মীরা আহত হন, মই ও পোস্টার কেড়ে নেয় হামলাকারীরা। তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়া আর কাউকে এই অঞ্চলে প্রচার কাজ করতে দেবে না বলে হুমকি দেয়। জোনায়েদ সাকি সকল ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী প্রচার চালিয়ে যাওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, নির্বাচন কমিশন ও সরকার একতরফাভাবে মাঠ দখল করে জনরায়কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখাতে চাইছে। কিন্তু ৩০ ডিসেম্বর জনগণ তাদের রায় জানিয়ে দেবে। তিনি হামলাকারীদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ||||||
২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ |
৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ |
১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ |
২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ |
৩০ | ৩১ |