| ০৬ আগস্ট ২০১৮ | ৫:০৩ পূর্বাহ্ণ
গত সাত দিন ধরে চলমান আন্দোলনের মাধ্যমে আন্দোলনকারী শিশুরা দেশবাসীকে অনেকগুলি বার্তা বা মেসেজ দিয়েছে, এর মধ্যে অন্যতম হলো
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ০৬টি গাড়ীর কাগজ ও ড্রাইভারের লাইসেন্স না থাকায় আটকানো হয়।লাইসেন্স ছাড়া ড্রাইভারের চাকরি হল কীভাবে?
বিচারপতির গাড়ীর কাগজ ও ড্রাইভারের লাইসেন্স নাই। বিচারপতি তোমারা বিচার করবে যারা—–
মাননীয় মন্ত্রী জনাব নাসিমের গাড়ি উনি থাকা অবস্থায় রং সাইট দিয়ে চলায় তা ফেরত পাঠানো হয়।
জনাব মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু’র গাড়ীর কাগজ ও ড্রাইভারের লাইসেন্স নাই। উনি গাড়ী রেখে অন্য গাড়ীতে গেলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এর গাড়ির লাইসেন্স না থাকায় আটকানো হয়।
ডিআইজি সাহেবের গাড়ীর কাগজ ৩ বছর আগে ফেল, ড্রাইভারের লাইসেন্স নাই।
এখন পর্যন্ত পুলিশ বাহিনীর অসংখ্য গাড়ীর কাগজ ও ড্রাইভারের লাইসেন্স না থাকায় আটক হয়েছে।
শুধু মাত্র ধানমণ্ডির এক জায়গায় শিক্ষার্থীরা প্রায় সাড়ে ৩ শত গাড়ীর চাবি গাড়ীর কাগজ বা ড্রাইভারের লাইসেন্স না থাকায় জব্দ করেছে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিবের গাড়ির এবং চালকের লাইসেন্স নাই।
শিক্ষার্থীদের তল্লাশিতে ডিবির একটি মাইক্রোবাস থেকে গাজা, ইয়াবা স্বর্ণালংকার ও ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
এ টি এন বাংলার মুন্নি সাহাকে বহন করা গাড়ীর ড্রাইভারের লাইসেন্স না থাকায় আটকানো হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গাড়ীতেও লাইসেন্স নেই।
রাজধানী জুড়ে অপ্রশিক্ষিত ছোট ছোট শিক্ষার্থীরা নিয়ম মেনে লেন ধরে গাড়ী চলতে বাধ্য করেছে। এ্যাম্বুলেন্স- ফায়ার বিগ্রেট- পুলিশের জন্য ইমারজেন্সি লেন তৈরি করেছে।
আ রো কতো কি…
জাতিকে যে ম্যাসেজ দেয়া দরকার ছিলো তা ওরা চুখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।