আশরাফুজ্জামান রনিঃ চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি | ১৬ জুলাই ২০১৮ | ১২:০৭ পূর্বাহ্ণ
চুয়াডঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা পুলিশেঁর মাদক বিরধী অভিযান ১২০ বতল ফেনসিডিল সহ এক জনকে আটক করার খবর পাওয়া গেছে।
জানাগেছে,চুয়াডঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ব্রীজ মোড়ে গোপন সংবাদের ভিত্বিতে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশঁ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস,আই আসাদুজ্জামান আসাদ সংগিয়ো ফোর্স নিয়ে মাদক বিরধী অভিযান চালায়।
ওই সময় মুন্সীপুর গ্রামের মৃতঃ নুরু সরদার এর ছেলে শহিদুল (৪৫) কে ১২০ বতল ফেনসিডিল সহ গ্রেফতার করে।
পুলিশঁ সুত্রে জানানায় কার্পাসডাঙ্গা পুলিশঁ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস,আই আসাদুজ্জামান আসাদ জানান গোপন সংবাদের ভিত্বিতে যানতে পারি একজন মাদক চোরাচালানি ফেনসিডিল নিয়ে কমরপুর ব্রীজ মোড়ে অপেক্ষা করছে গাড়ির জন্য, সংবাদ পেয়ে আমি সংগিয়ো ফোর্স নিয়ে কমরপুর ব্রীজ মোড় থেকে শহিদুল (৪৫) কে ১২০ পিচ ফেনসিডিল সহ আটক করে দামুড়হুদা মডেল থানায় হস্থান্তর করে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। প্রতেক্ষদর্ষিরা জানায় এই মাদক সম্রাট শহিদুল ফেনসিডিল নিয়ে গাড়িতে করে অন্য জায়গাতে নিয়ে যেতো তার আগেই পুলিশঁ এর হাতে গ্রেফতার হয়।
এতো বড় ফেনসিডিল এর চালান সহ মাদক সম্রাট শহিদুল কে গ্রেফতার করায় কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের সকল জনসাধারন সহ এলাকার সচেতন মহল কার্পাসডাঙ্গা পুলিশঁ ফাঁড়ির সুযোগ্য ইনচার্জ এস,আই আসাদুজ্জামান আসাদ সহ কার্পাসডাঙ্গা পুলিশঁ ফাঁড়ির সকল পুলিশঁ সদস্যদের কে সাধুবাদ জানিয়েছে।
এলাকাবাসি বলেন এস,আই আসাদুজ্জামান কার্পাসডাঙ্গা ফাঁড়িতে যোগদানের পর থেকে তার মাদক বিরধী অভিযান অব্যাহত রেখেছে যে ভাবে, এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা সব গাঁ ঢাকা দিয়েছে।কার্পাসডাঙ্গা এলাকায় মাদক নেই বল্লেই চলে এস,আই আসাদুজ্জামান আসাদের মাদক বিরধী অভিযান অব্যাহত থাকার কারনে।
চুয়াডঙ্গা জেলার সকল পুলিশঁ ফাঁড়ির ইনচার্জ গুলো যদি এস,আই আসাদুজ্জামান আসাদের মতো সৎ সাহসী অনেস্ট অফিসার এর মতো হতো,তাহলেই দেশ ও জাতিকে, এলাকার যুবসমাজ কে এই ভয়ংকর মাদকের ছোবল থেকে বাচানো যেতো ও এলাকায় মাদক বিক্রি করার কেউ সাহস পেতনা বলে এলাকার সচেতন মহল মনে করেন।
তাই আমারা চাই বাংলাদেশ তথা চুয়াডঙ্গা জেলার সকল পুলিশঁ ক্যাম্প ও ফাঁড়ির সকল ইনচার্জ রা যেনো এস,আই আসাদের মতো সৎ, পরিশ্রমী অনেস্ট অফিসারে পরিনত হয় তাহলেই দেশের যুবসমাজ কে এই ভয়াবহ মাদকের ছোবল থেকে বাচানো সম্ভব বলে এলাকাবাসি মনেকরে।